তাজা খবর

মুখরোচক খাবার জেনো স্বপ্ন! গাজা আপডেট

মুখরোচক খাবার জেনো স্বপ্ন! গাজা আপডেট

মুখরোচক খাবার জেনো স্বপ্ন

যুদ্ব বিধস্ত গাজার মুসলিম পরিবার দিনের পর দিন খাবারের অভাবে ভুগছে তবে ত্রানের সামান্য সুপ ও হালকা খাবার দিয়ে সাড়ছে ইফতার।

যদিও ত্রানের জন্য হালকা খাবার দিয়ে ইফতার করতে পারছে তবে শেহরির সময় খাবারে অভাবে না খেয়েই রোজা রাখতে হচ্ছে গাজাবাসীর, যখন চারেদিকে মুসলিম বিশ্ব নানা রঙ্গের বাহারি ও সুসাধু খাবার খেয়ে শেহরি ও ইফতার সাড়ছে তার অপর দিকে গাজাবাসী অনাহার ও অল্প খাবার পেয়ে কষ্টে জীবন কাটাছে কিন্তু এতো কষ্ট সহ্য করার পরেও গাজাবাসীর মাঝে আল্লাহর প্রতি কোনো অভিযোগ নেই।

গাজার ছোট ছোট বাচ্চারা এ’কয় নিন্ম মানের খাবার খেয়ে অসুস্থ কিন্তু বেচে থাকার জন্য তাদের এ’কয় খাবার খেতে হচ্ছে যে গাজার ছোট ছোট বাচ্চার বেশ কিছুদিন আগেও বাকি মুসলিম সমাজের মতো সুসাধু খাবার খেয়ে দিন কাটাতো তাড়া আজ অসহায় মাঝে মাঝে তাদের পশুর খাবার খেয়েও দিন কাটাতে হচ্ছে।

গত রমজানেও পরিবার নিয়ে নানা প্রকার খাবার খেয়ে রমজান কেটেছিলো গাজাবাসীর কিন্তু ইসরাইলি তান্ডপে পানি ও খাবারের অভাবে দিনের পর দিন না খেয়েও কাটছে গাজাবাসীর সময়। রমজান মাস এলো মুসলিম বিশ্ব রোজার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির চেষ্টা করছে অপর দিকে গাজাবাসী না খেতে পেরেও নেই সৃষ্টিকর্তার প্রতি কোনো অভিযোগ আপনি যদি একজন মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে গাজাবাসীর জন্য দোয়া করুন এবং আপনি এ রমজানে নানা বাহারি সুসাধু খাবার খেয়ে রোজা রাখতে পারতেছেন তার জন্য কমেন্ট করে বলুন আলহামদুরিল্লাহ।

ইসরাইলদের এ অত্যাচার কবে শেষ হবে তা নিয়ে মোটেও চিন্তিত নয় গাজাবাসী কারণ তারা সৃষ্টিকর্তা উপর আস্থা ও প্রবল বিশ্বাস রাখে যে একদিন সত্যের জয় হবে এবং মুসলিম বিশ্ব এ মুহুর্তে তাদের সঙ্গ না দিলেও আল্লাহ তায়াল তাদের সঙ্গেই আছেন এমন দৃঢ় বিশ্বাসই এখন অব্দি গাজাবাসীর শেষ সম্বল।

বিশ্বাস ও আস্থা হলো মুমিনের ইমান যদি আপনার মাঝে সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস না থাকে বা সাময়িক সমস্যার মাঝে পরে ধৈর্য্য হারা হয়ে সৃষ্টিকর্তাকে ভুলেন যান তাহলে আপনি পথভ্রষ্ট হবেন এবং যারা আল্লাহকে ভুলে যায় ও তার প্রতি বিশ্বাস রাখে না তারা জাহান্নামি হবে সুতরাং যেখানেই থাকুন নিজ ও গাজাবাসীর প্রতিটি মুসলিমদের জন্য দোয়া করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button